• Skip to primary navigation
  • Skip to main content
  • Skip to footer
ট্রাভেলার আতিক

ট্রাভেলার আতিক

বাংলা ট্রাভেল ব্লগ

  • বাংলাদেশ
    • ঢাকা বিভাগ
      • ঢাকা জেলা
      • মানিকগঞ্জ জেলা
      • মুন্সিগঞ্জ জেলা
      • কিশোরগঞ্জ জেলা
      • গাজীপুর জেলা
      • গোপালগঞ্জ জেলা
      • টাঙ্গাইল জেলা
      • নরসিংদী জেলা
      • নারায়ণগঞ্জ জেলা
      • ফরিদপুর জেলা
      • মাদারীপুর জেলা
      • রাজবাড়ী জেলা
      • শরীয়তপুর জেলা
    • চট্টগ্রাম বিভাগ
      • চট্টগ্রাম জেলা
      • কক্সবাজার জেলা
      • কুমিল্লা জেলা
      • খাগড়াছড়ি জেলা
      • চাঁদপুর জেলা
      • নোয়াখালী জেলা
      • ফেনী জেলা
      • বান্দরবান জেলা
      • ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা
      • রাঙ্গামাটি জেলা
      • লক্ষ্মীপুর জেলা
    • রাজশাহী বিভাগ
      • রাজশাহী জেলা
      • চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা
      • জয়পুরহাট জেলা
      • নওগাঁ জেলা
      • নাটোর জেলা
      • পাবনা জেলা
      • বগুড়া জেলা
      • সিরাজগঞ্জ জেলা
    • খুলনা বিভাগ
      • খুলনা জেলা
      • কুষ্টিয়া জেলা
      • চুয়াডাঙ্গা জেলা
      • ঝিনাইদহ জেলা
      • নড়াইল জেলা
      • বাগেরহাট জেলা
      • মাগুরা জেলা
      • মেহেরপুর জেলা
      • যশোর জেলা
      • সাতক্ষীরা জেলা
    • বরিশাল বিভাগ
      • বরিশাল জেলা
      • ঝালকাঠি জেলা
      • পটুয়াখালী জেলা
      • পিরোজপুর জেলা
      • বরগুনা জেলা
      • ভোলা জেলা
    • সিলেট বিভাগ
      • সিলেট জেলা
      • মৌলভীবাজার জেলা
      • সুনামগঞ্জ জেলা
      • হবিগঞ্জ জেলা
    • রংপুর বিভাগ
      • রংপুর জেলা
      • পঞ্চগড় জেলা
      • কুড়িগ্রাম জেলা
      • গাইবান্ধা জেলা
      • ঠাকুরগাঁও জেলা
      • দিনাজপুর জেলা
      • নীলফামারী জেলা
      • লালমনিরহাট জেলা
    • ময়মনসিংহ বিভাগ
      • ময়মনসিংহ জেলা
      • জামালপুর জেলা
      • শেরপুর জেলা
      • নেত্রকোনা জেলা
  • ভ্রমন পরামর্শ
  • ভ্রমন গল্প
🏠 » ভ্রমণ গন্তব্য » এশিয়া » বাংলাদেশ » ঢাকা » জাতীয় স্মৃতিসৌধ

জাতীয় স্মৃতিসৌধ

শেষ সংশোধিত: জানুয়ারি ১৭, ২০২৫

বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সাভারে জাতীয় স্মৃতিসৌধ তৈরি করা হয়েছে। এটি বাংলাদেশের ইতিহাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা। সাভার উপজেলার মধ্যে অবস্থিত এই স্মৃতিসৌধটি বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্মৃতিরক্ষা করতে গড়ে তোলা হয়েছে। এটি মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের স্মরণে এবং দেশের স্বাধীনতার জন্য তাদের আত্মত্যাগের প্রতীক হিসেবে প্রতিষ্ঠিত।

সূচিপত্র

  • 1 স্মৃতিসৌধের ইতিহাস
  • 2 স্মৃতিসৌধের স্থাপত্যশৈলী
  • 3 স্মৃতিসৌধের সাংস্কৃতিক ও পর্যটন গুরুত্ব
  • 4 স্মৃতিসৌধে ভ্রমণ
  • 5 পর্যটকসেবা ও সুবিধা
  • 6 উপসংহার
  • 7 সময়সূচী
  • 8 মানচিত্র

স্মৃতিসৌধের ইতিহাস

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধে অনেক বীর শহীদ হয়েছেন যারা দেশের স্বাধীনতার জন্য প্রাণ দিয়েছিলেন। যুদ্ধ শেষ হওয়ার পর, সবার মনেও ছিল তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো প্রয়োজন। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্দেশনায় সাভারের স্মৃতিসৌধ নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়। এই স্মৃতিসৌধটি ১৯৮২ সালে তৈরি করা হয়। এটি দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ এবং ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলোর একটি হিসেবে পরিচিত।

স্মৃতিসৌধের স্থাপত্যশৈলী

জাতীয় স্মৃতিসৌধ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের স্মরণে নির্মিত একটি অনন্য স্থাপনা। স্মৃতিসৌধটি খুবই আকর্ষণীয় এবং প্রতীকীভাবে ডিজাইন করা হয়েছে। স্মৃতিসৌধের কেন্দ্রীয় অংশে রয়েছে ৭টি ত্রিভুজাকৃতির স্তম্ভ, যা আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ৭টি পর্যায়কে প্রতিনিধিত্ব করে। স্তম্ভগুলোর নকশা এমনভাবে তৈরি হয়েছে যে সেগুলো ক্রমশ উঁচু হয়ে মুক্তির প্রতীক হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্মৃতিসৌধের চারপাশে রয়েছে সুসজ্জিত জলাধার, যেখানে স্তম্ভের প্রতিবিম্বের দৃশ্য অত্যন্ত মনোরম লাগে। সন্ধ্যায় এই প্রতিবিম্ব আরও আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। স্মৃতিসৌধের নিকটেই একটি জাদুঘর রয়েছে, যেখানে মুক্তিযুদ্ধের বিভিন্ন স্মৃতিচিহ্ন ও ঐতিহাসিক তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে। এছাড়াও, প্রবেশপথটি দীর্ঘ ও সুসজ্জিত, যা প্রতীকীভাবে দেশের মানুষের সংগ্রামের দীর্ঘ যাত্রাকে চিত্রিত করে। ভোরে ও সন্ধ্যায় সূর্যের আলো স্মৃতিসৌধের সৌন্দর্যকে আরও বেশি আকর্ষণীয় করে তোলে।

স্মৃতিসৌধের সাংস্কৃতিক ও পর্যটন গুরুত্ব

এটি শুধু একটি ঐতিহাসিক স্মৃতিসৌধ নয়, বরং এটি বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক এবং ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এখানে প্রতিবছর ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস এবং ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে বিশাল অনুষ্ঠান হয়। এসব দিনে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে মানুষ এখানে এসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করে।

পর্যটকরা এখানে এসে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে পারেন এবং শহীদদের স্মৃতিতে শ্রদ্ধা জানাতে পারেন। এটি বাংলাদেশের একটি প্রধান পর্যটন স্থান হয়ে উঠেছে। এখানে ছবি তোলা, ইতিহাস জানার সুযোগ এবং একটি শান্তিপূর্ণ পরিবেশ অনুভব করা যায়।

এছাড়াও স্মৃতিসৌধের পুরো এলাকাটি ঘিরে রয়েছে সবুজ উদ্যান, যা ভ্রমণকারীদের জন্য একটি শান্ত ও মনোরম পরিবেশ সৃষ্টি করে।

স্মৃতিসৌধে ভ্রমণ

এটি ঢাকার সাভারে অবস্থিত এবং দেশ-বিদেশের অসংখ্য দর্শনার্থীর মনোযোগ আকর্ষণ করে। স্মৃতিসৌধে এসে এক ধরনের আবেগ অনুভব করা যায়। যখন আপনি এখানে দাঁড়িয়ে শহীদদের শ্রদ্ধা জানান, তখন মনে হয় আপনি ইতিহাসের অংশ হয়ে উঠেছেন। স্মৃতিসৌধের আশপাশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, এবং চারপাশের স্থাপত্যশৈলী এক নতুন অভিজ্ঞতা তৈরি করে।

এখানে একটি সংগ্রহশালা রয়েছে যেখানে মুক্তিযুদ্ধের ছবি, ভিডিও এবং তথ্য পাওয়া যায়। এটি মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস সম্পর্কে জানতে সাহায্য করে। স্মৃতিসৌধের ভেতরে প্রবেশ করে মানুষ শহীদদের সংগ্রাম ও ত্যাগের গল্প জানে এবং তাদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায়।

পর্যটকসেবা ও সুবিধা

স্মৃতিসৌধে ভ্রমণ করতে এসে পর্যটকদের জন্য কিছু সুবিধা দেওয়া হয়। এখানে গাইড, তথ্যচিত্র, এবং মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত বই পাওয়া যায়। এসব জিনিস পর্যটকদের মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস বুঝতে সহায়তা করে।

উপসংহার

সাভারের স্মৃতিসৌধ ত্যাগ, গৌরব ও স্বাধীনতার প্রতীক এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের বিজয়ের এক স্থায়ী চিহ্ন। এটি দর্শনার্থীদের জন্য ইতিহাস ও মুক্তিযুদ্ধের আত্মত্যাগকে উপলব্ধি করার এক অনন্য স্থান। এখানে ভ্রমণ করলে মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাসের গভীরে যাওয়ার সুযোগ পাওয়া যায় এবং শহীদদের আত্মত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর অনুভূতি লাভ করা যায়। জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভ্রমণ একটি গভীর আবেগের অভিজ্ঞতা দেয়, যা প্রত্যেক বাংলাদেশির হৃদয়ে স্বাধীনতার চেতনাকে জাগ্রত করে। এটি বাংলাদেশের ঐতিহ্য, সংস্কৃতি এবং পর্যটনের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্থান।

সময়সূচী

নিচে জাতীয় স্মৃতিসৌধে প্রবেশের সময়সূচী টেবিল আকারে দেওয়া হলো:

দিন সময়
সোমবার সকাল ১০টা – সন্ধ্যা ৬টা
মঙ্গলবার সকাল ১০টা – সন্ধ্যা ৬টা
বুধবার সকাল ১০টা – সন্ধ্যা ৬টা
বৃহস্পতিবার সকাল ১০টা – সন্ধ্যা ৬টা
শুক্রবার সকাল ১০টা – সন্ধ্যা ৬টা
শনিবার সকাল ১০টা – সন্ধ্যা ৬টা
রবিবার সকাল ১০টা – সন্ধ্যা ৬টা

মানচিত্র

গুগলের মানচিত্রে সাত গম্বুজ মসজিদ।

✋ সংশ্লিষ্ট পোস্ট 👇
বাংলাদেশের প্রতিটি জেলার ভ্রমণ স্পট ও দর্শনীয় স্থান
বাংলাদেশের প্রতিটি জেলার ভ্রমণ স্পট ও দর্শনীয় স্থান

ছাপ্পান্ন হাজার বর্গমাইলের আমাদের বাংলাদেশ নামক ছোট দেশটি  ৮টি বিভাগ ও ৬৪ টি জেলা নিয়ে গঠিত।  এক নজরের [আরো পড়ুন …]

নেত্রকোনা জেলার ভ্রমণ স্পট ও দর্শনীয় স্থান

এক নজরের নেত্রকোনা জেলায় ঘুরে বেড়ানোর মত কী কী বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান আছে  সেগুলো এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের [আরো পড়ুন …]

মুন্সিগঞ্জ জেলার ভ্রমণ স্পট ও দর্শনীয় স্থান

এক নজরের মুন্সিগঞ্জ জেলায় ঘুরে বেড়ানোর মত কী কী বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান আছে  সেগুলো এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের কাছে [আরো পড়ুন …]

ফরিদপুর জেলার ভ্রমণ স্পট ও দর্শনীয় স্থান

এক নজরের ফরিদপুর জেলায় ঘুরে বেড়ানোর মত কী কী বিখ্যাত দর্শনীয় স্থান আছে  সেগুলো এই পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের কাছে [আরো পড়ুন …]

FacebookXLinkedInPinterestTelegramMessengerWhatsAppEmail

Footer

সাইট সম্পর্কে

TravelerATIQ.com একটি বাংলা ট্রাভেল ব্লগ সাইট যেখানে দেশ ও দেশের বাইরের বিভিন্ন ভ্রমন গন্তব্য ও দর্শনীয় স্থান সম্পের্কে গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল, ফটো, এবং ভিডিও ইত্যাদি শেয়ার করা হয়।

সেরা পছন্দ

  • » বাংলাদেশের প্রতিটি জেলার ভ্রমণ স্পট ও দর্শনীয় স্থান
  • » ভ্রমণের আগে করণীয় ১০টি গুরুত্বপূর্ণ কাজ: সঠিক প্রস্তুতির চেকলিস্ট
  • » পর্যটনের অপার সম্ভাবনাময় “বোবারথল”
  • » বাংলাদেশ: প্রকৃতি ও সংস্কৃতির অপার সৌন্দর্যের দেশ

সহায়ক লিংক

  • » জনপ্রিয় পোস্ট
  • » জনপ্রিয় ভ্রমন গন্তব্য
  • » বাংলা কমিউনিটি ফোরাম
  • » English Travel Blog
  • সম্পর্কিত
  • গোপনীয়তা নীতি
  • পরিষেবার শর্তাবলী
  • যোগাযোগ
  • সাইটম্যাপ

কপিরাইট © ২০২৫ ট্রাভেলার আতিক, সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত।